0 awesome comments!
যে দেশে শিশু ধর্ষণের শাস্তি পুরুষত্বহীন করে দেওয়া
	  	ধর্ষণের উপযুক্ত শাস্তি কী হওয়া উচিত? ধর্ষিতা যখন নাবালিকা তখন ধর্ষণের শাস্তি হিসেবে প্রাণদণ্ড যথেষ্ট নয়। বরং পুরুষাঙ্গ-বিচ্ছেদের মতো শাস্তিই ধর্ষকের প্রাপ্য। এবার সেই পথেই হাঁটল ইন্দোনেশিয়া। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রপতি জোকো উইডোডো ঘোষণা করেছেন, এবার থেকে কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে নাবালক বা নাবালিকাকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হলে শাস্তি হিসেবে তাকে রাসায়নিকের মাধ্যমে পুরুষত্বহীন করে দেওয়া হবে। ২০১৫ সালে সুমাত্রায় একটি ১৪ বছর বয়সি মেয়ে বাড়ি ফেরার পথে ৭ জন কিশোরের হাতে গণধর্ষিত হয়।
শাস্তি হিসেবে অভিযুক্তদের ১০ বছরের কারাবাস দেয় আদালত। তাতেই দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। দেশের মানুষ এই অভিমত ব্যক্ত করেন যে, এহেন বর্বরোচিত অপরাধের শাস্তি কখনওই কারাবাস হতে পারে না। এমনকী, মৃত্যুদণ্ডও এক্ষেত্রে উপযুক্ত শাস্তি নয়। বরং উচিত অপরাধীদের পুরুষত্বহীন করে দেওয়া, যাতে আর কোনওদিন তারা এই ধরনের কাজ করার কথা ভাবতেও না পারে।
এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই নতুন সিদ্ধান্ত নিল ইন্দোনেশিয়ার সরকার। এবার থেকে রাসায়নিক-খোজাকরণ করা হবে নাবালক-নাবালিকা ধর্ষণের অপরাধীদের। এই পদ্ধতিতে বিশেষ রাসায়নিক প্রয়োগের মাধ্যমে একজন অপরাধীর পুরুষত্ব বিনষ্ট করা হবে। এমনকী, ধর্ষণে অভিযুক্ত কোনও ব্যক্তি যদি প্যারোলেও মুক্তি পায়, তাহলে বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে তার গতিবিধির উপর নজর রাখবে প্রশাসন।
রাষ্ট্রপতি উইডোডো বলেছেন, 'যেহেতু নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা আমাদের শান্তি, নিরাপত্তা আর শৃঙ্খলাকে ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত করে, সেহেতু সেই অপরাধের শাস্তিও নজিরবিহীন হওয়া উচিত।' সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ব্যাপকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ মানুষ।
	  	  	  
	  শাস্তি হিসেবে অভিযুক্তদের ১০ বছরের কারাবাস দেয় আদালত। তাতেই দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। দেশের মানুষ এই অভিমত ব্যক্ত করেন যে, এহেন বর্বরোচিত অপরাধের শাস্তি কখনওই কারাবাস হতে পারে না। এমনকী, মৃত্যুদণ্ডও এক্ষেত্রে উপযুক্ত শাস্তি নয়। বরং উচিত অপরাধীদের পুরুষত্বহীন করে দেওয়া, যাতে আর কোনওদিন তারা এই ধরনের কাজ করার কথা ভাবতেও না পারে।
এই দাবির পরিপ্রেক্ষিতেই নতুন সিদ্ধান্ত নিল ইন্দোনেশিয়ার সরকার। এবার থেকে রাসায়নিক-খোজাকরণ করা হবে নাবালক-নাবালিকা ধর্ষণের অপরাধীদের। এই পদ্ধতিতে বিশেষ রাসায়নিক প্রয়োগের মাধ্যমে একজন অপরাধীর পুরুষত্ব বিনষ্ট করা হবে। এমনকী, ধর্ষণে অভিযুক্ত কোনও ব্যক্তি যদি প্যারোলেও মুক্তি পায়, তাহলে বিশেষ প্রযুক্তির মাধ্যমে তার গতিবিধির উপর নজর রাখবে প্রশাসন।
রাষ্ট্রপতি উইডোডো বলেছেন, 'যেহেতু নাবালিকা ধর্ষণের ঘটনা আমাদের শান্তি, নিরাপত্তা আর শৃঙ্খলাকে ব্যাপকভাবে বিঘ্নিত করে, সেহেতু সেই অপরাধের শাস্তিও নজিরবিহীন হওয়া উচিত।' সরকারের এই সিদ্ধান্তকে ব্যাপকভাবে স্বাগত জানিয়েছেন ইন্দোনেশিয়ার সাধারণ মানুষ।
			Published in
			Khobor Tobor
		
		
	  
	  
		
  
 
  
		  	 যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয়  রাজ্য হিসেবে আলাস্কায় গাঁজার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে…
	      
	      
      	      	যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয়  রাজ্য হিসেবে আলাস্কায় গাঁজার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে…		 এই কথাটি সকলের জন্য নয়। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা ২০…
	      
	      
      	      	এই কথাটি সকলের জন্য নয়। এমন অনেকেই রয়েছেন যারা ২০…		 নারীর পর্নোগ্রাফিতে আগ্রহ বা আসক্তি বিষয়ে নতুন তথ্য দিল বিশ্বের…
	      
	      
      	      	নারীর পর্নোগ্রাফিতে আগ্রহ বা আসক্তি বিষয়ে নতুন তথ্য দিল বিশ্বের…		 আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে আস্ত মানুষের ছায়া! যা দেখে চোখ কপালে…
	      
	      
      	      	আকাশে ভেসে বেড়াচ্ছে আস্ত মানুষের ছায়া! যা দেখে চোখ কপালে…		 ফ্রান্সে রোগা-পাতলা মডেলরা আর এ পেশায় থাকতে পারছেন না। মডেলিং…
	      
	      
      	      	ফ্রান্সে রোগা-পাতলা মডেলরা আর এ পেশায় থাকতে পারছেন না। মডেলিং…		