0 awesome comments!
গিটার নেই, তবুও গিটারের প্রতিযোগিতা!
বাজছে মিউজিক। তাল মিলিয়ে গিটার বাজাচ্ছেন শিল্পীরা। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, কোন শিল্পীর হাতেই গিটার নেই। লাইভ সঙ্গীতের সঙ্গে শরীরী দোলা দেখলে মনে হবে, সত্যি সত্যিই তারা যেন রক কনসার্টে গিটার বাজাচ্ছেন।
এরই নাম এয়ার গিটার। মিউজিকের তালে তালে যার ভঙ্গিমা যত নিখুত, ওয়ার্ল্ড এয়ার গিটার প্রতিযোগিতায় তিনিই চ্যাম্পিয়ন। এবছর ফিনল্যান্ডের ওলুতে আয়োজিত এয়ার গিটার ফেস্টিভ্যালে চ্যাম্পিয়ন হলেন আমেরিকার ম্যাট বার্নস। তার পয়েন্ট পয়ত্রিশ দশমিক সাত। ১৯৯৬ সালে উৎসবের সূচনা লগ্ন থেকেই তিনি এয়ার গিটারে নিয়মিত অংশ নেন।
টানা তিনবার সেই প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ ছিলেন আমেরিকার তিনি। ম্যাট বার্নস জানিয়েছেন, "আমি খুব খুশি হয়েছি। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য এবছর আমি খুব পরিশ্রম করেছি। জানতাম চ্যাম্পিয়ন হবই। হলামও।" খালি হাতে গিটার বাজানোর অভিনয় যে সহজ নয়, মানেন প্রতিযোগীরা। শিল্পীদের সঙ্গীত সম্পর্কে তাল-জ্ঞান না থাকলে, পারফেক্ট টাইমিং কখনই সম্ভব নয়।
প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আয়োজিত হয় এই প্রতিযোগিতা। এবছর মূল পর্বে ছিলেন ১৫ জন শিল্পী। ২১ বছরে পা দিল এয়ার গিটার ফেস্টিভ্যাল। বিশ্বজুড়ে বেড়ে চলা হানাহানি, রক্তপাত বন্ধ করতে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এয়ার গিটার এমনটাই দাবি সংগঠকদের। তাদের মতে মানুষ যদি আরও বেশি করে এয়ার গিটার বাজান, তাহলে মন থেকে মুছে যাবে হিংসা। সর্বত্র বিরাজ করবে শান্তি।
এরই নাম এয়ার গিটার। মিউজিকের তালে তালে যার ভঙ্গিমা যত নিখুত, ওয়ার্ল্ড এয়ার গিটার প্রতিযোগিতায় তিনিই চ্যাম্পিয়ন। এবছর ফিনল্যান্ডের ওলুতে আয়োজিত এয়ার গিটার ফেস্টিভ্যালে চ্যাম্পিয়ন হলেন আমেরিকার ম্যাট বার্নস। তার পয়েন্ট পয়ত্রিশ দশমিক সাত। ১৯৯৬ সালে উৎসবের সূচনা লগ্ন থেকেই তিনি এয়ার গিটারে নিয়মিত অংশ নেন।
টানা তিনবার সেই প্রতিযোগিতায় রানার্স আপ ছিলেন আমেরিকার তিনি। ম্যাট বার্নস জানিয়েছেন, "আমি খুব খুশি হয়েছি। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য এবছর আমি খুব পরিশ্রম করেছি। জানতাম চ্যাম্পিয়ন হবই। হলামও।" খালি হাতে গিটার বাজানোর অভিনয় যে সহজ নয়, মানেন প্রতিযোগীরা। শিল্পীদের সঙ্গীত সম্পর্কে তাল-জ্ঞান না থাকলে, পারফেক্ট টাইমিং কখনই সম্ভব নয়।
প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন দেশে আয়োজিত হয় এই প্রতিযোগিতা। এবছর মূল পর্বে ছিলেন ১৫ জন শিল্পী। ২১ বছরে পা দিল এয়ার গিটার ফেস্টিভ্যাল। বিশ্বজুড়ে বেড়ে চলা হানাহানি, রক্তপাত বন্ধ করতে, গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে এয়ার গিটার এমনটাই দাবি সংগঠকদের। তাদের মতে মানুষ যদি আরও বেশি করে এয়ার গিটার বাজান, তাহলে মন থেকে মুছে যাবে হিংসা। সর্বত্র বিরাজ করবে শান্তি।
Published in
Khobor Tobor

অপ্রাপ্ত বয়স্ক বালকরা পর্নো ছবিতে মারাত্মকভাবে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এক্ষেত্রে…
গ্রামটির নাম কিডনি গ্রাম। নেপালের প্রত্যন্ত এই গ্রামে গত কয়েক…
মুম্বাইয়ের আন্ধেরি থানায় এসে মদ পান করে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছে…
টানা চার বছর পলা কর্ব ও তার দুই মেয়ের জীবন…
বিয়েতে যৌতুক হিসাবে পাত্রপক্ষ কী কী চাইতে পারেন? অনেকেই বলবেন,… 