0 awesome comments!
২০ বছর ধরে রোজা রাখছে এক হিন্দু পরিবার
	  	প্রতিবছর রমজান মাসে রোজা রাখার পাশাপাশি নিয়ম করে পাঁচ ওয়াক্ত নামাযেও শামিল হয়ে আসছেন এক হিন্দু পরিবার। এক, দুই বছর নয়, বরং দীর্ঘ ২০ বছর ধরে এই নিয়ম পালন করে আসছেন ভারতের মধ্যপ্রদেশের শিবপুর জেলার সোয়ালাল খেটক পরিবার।   রমজান মাসের দিনগুলোতে আর পাঁচটা মুসলিমের মতোই ভোরে উঠে সাহরি খায় খেটক পরিবারের সদস্যরা। 
তারপর মসজিদে গিযে ফজরের নামায় আদায় করে। এরপর আযান শুনে প্রতি ওয়াক্তের নামায পড়তে চলে যান মসজিদে। পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায়ের পাশাপাশি নিয়ম করে রোজ তারাবিহ নামাযেও শামিল হন তারা। টানা ২০ বছর ধরে ঠিক এরকম চলে আসছে। মধ্যপ্রদেশের শিবপুরের কৃষি বাজারের এক নামকরা ব্যবসায়ীর হিসাবপরীক্ষকের কাজ করেন সোয়ালাল খেটক।
বিয়ের ১৩ বছরেও তাদের কোনো সন্তান না হওয়ায় একদিন তিনি ও তার স্ত্রী সিদ্ধান্ত নেন, প্রতিবছর টানা একমাস ধরে রোজা রাখবেন। সেইমতো রোজা-নামাজ শুরু করে দেন তারা। এভাবে কয়েক বছর রোজা রাখার পরই তাদের ঘরে সন্তান আসে। প্রথমে ছেলে সন্তান ও পরে কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় সোয়ালালের স্ত্রী। ওই ঘটনার পর থেকে আর একবারের জন্যও রোজা ছাড়ার কথা ভাবেনি ওই পরিবার।
বাবা-মায়ের সঙ্গেই প্রতিটি নিয়ম পালন করেন নাবালক ছেলে রাহুল ও মেয়ে লক্ষী। বাসায় হিন্দু ধর্ম মেনে অন্যান্য পূজো-আর্চা পালন করার পাশাপাশি উৎসাহের সঙ্গে পালন করেন ইসলামের পবিত্র উৎসব ঈদ-উল-ফিতর। ঈদকে উপলক্ষ্য করে আলোতে সেজে ওঠে পুরো বাসা। নিজের ছেলে রাহুলকে সঙ্গে নিয়েই মুসলিমদের সঙ্গেই ঈদের নামায পড়েন এবং নামায শেষে মুসলিম ভাইদের সঙ্গেও আলিঙ্গন করেন সোয়ালালের পরিবার। নিজের বাসাতেও চলে খাওয়া-দাওয়ার পালা।
	  	  	  
	  তারপর মসজিদে গিযে ফজরের নামায় আদায় করে। এরপর আযান শুনে প্রতি ওয়াক্তের নামায পড়তে চলে যান মসজিদে। পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায়ের পাশাপাশি নিয়ম করে রোজ তারাবিহ নামাযেও শামিল হন তারা। টানা ২০ বছর ধরে ঠিক এরকম চলে আসছে। মধ্যপ্রদেশের শিবপুরের কৃষি বাজারের এক নামকরা ব্যবসায়ীর হিসাবপরীক্ষকের কাজ করেন সোয়ালাল খেটক।
বিয়ের ১৩ বছরেও তাদের কোনো সন্তান না হওয়ায় একদিন তিনি ও তার স্ত্রী সিদ্ধান্ত নেন, প্রতিবছর টানা একমাস ধরে রোজা রাখবেন। সেইমতো রোজা-নামাজ শুরু করে দেন তারা। এভাবে কয়েক বছর রোজা রাখার পরই তাদের ঘরে সন্তান আসে। প্রথমে ছেলে সন্তান ও পরে কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় সোয়ালালের স্ত্রী। ওই ঘটনার পর থেকে আর একবারের জন্যও রোজা ছাড়ার কথা ভাবেনি ওই পরিবার।
বাবা-মায়ের সঙ্গেই প্রতিটি নিয়ম পালন করেন নাবালক ছেলে রাহুল ও মেয়ে লক্ষী। বাসায় হিন্দু ধর্ম মেনে অন্যান্য পূজো-আর্চা পালন করার পাশাপাশি উৎসাহের সঙ্গে পালন করেন ইসলামের পবিত্র উৎসব ঈদ-উল-ফিতর। ঈদকে উপলক্ষ্য করে আলোতে সেজে ওঠে পুরো বাসা। নিজের ছেলে রাহুলকে সঙ্গে নিয়েই মুসলিমদের সঙ্গেই ঈদের নামায পড়েন এবং নামায শেষে মুসলিম ভাইদের সঙ্গেও আলিঙ্গন করেন সোয়ালালের পরিবার। নিজের বাসাতেও চলে খাওয়া-দাওয়ার পালা।
			Published in
			Khobor Tobor
		
		
	  
	  
		
  
 
  
		  	 ঘুটঘুটে অন্ধকার, চারিদিকে পিন ড্রপ সাইলেন্স, কেউ চোখের উপর হাত…
	      
	      
      	      	ঘুটঘুটে অন্ধকার, চারিদিকে পিন ড্রপ সাইলেন্স, কেউ চোখের উপর হাত…		 প্রথমে দর্শনার্থী হয়ে চিড়িয়াখানায় প্রবেশ। তারপর নগ্ন হয়ে সিংহের খাঁচায়…
	      
	      
      	      	প্রথমে দর্শনার্থী হয়ে চিড়িয়াখানায় প্রবেশ। তারপর নগ্ন হয়ে সিংহের খাঁচায়…		 বিয়ে করার আগে কত বাদ বিচার তো হামেশাই হয়। নতুনত্ব…
	      
	      
      	      	বিয়ে করার আগে কত বাদ বিচার তো হামেশাই হয়। নতুনত্ব…		 অতিরিক্ত মদ্যপানে বেশ বেসামাল হয়ে পড়েছিলেন তালোয়া ফস্টার। নিজে ট্রাক…
	      
	      
      	      	অতিরিক্ত মদ্যপানে বেশ বেসামাল হয়ে পড়েছিলেন তালোয়া ফস্টার। নিজে ট্রাক…		 মৃত্যুর রকমফের রয়েছে। স্বাভাবিক মৃত্যু, দুর্ঘটনায় মৃত্যু প্রভৃতি। কার মৃত্যু…
	      
	      
      	      	মৃত্যুর রকমফের রয়েছে। স্বাভাবিক মৃত্যু, দুর্ঘটনায় মৃত্যু প্রভৃতি। কার মৃত্যু…		