১১ ঘণ্টা পর হিমঘর থেকে হেঁটে বাড়ি গেলেন মৃত নারী!
হিমঘরে ১১ ঘণ্টা থাকার পর হঠাৎ জেগে উঠলেন এক নারী! নিজ পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরলেন। অথচ, ওইসময় পরিবারের সদস্যরা জেনিনা কোলকইজকেজ নামের ৯১ বছরের ওই নারীর সৎকারের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ মর্গের হিমঘরে রাখা হয়েছিল।
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য এ ঘটনা ঘটেছে পোল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলীয় শহর অস্ট্রো লুবেলস্কিতে। তাকে জীবিত দেখে পরিবারের সবার চোখ তো একেবারে ছানাবড়া। তারা বিশ্বাসই করতে পারছেন না তিনি জীবিত!
অবশেষে তিনি যে জীবিত তা বুঝতে পেরে তার শরীর গরম করতে স্যুপ ও ডিমের বড়া খেতে দেওয়া হয়। শুরু হয় যত্নআত্তি।
দেশটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, পারিবারিক চিকিৎসকের পরীক্ষার পর ওই নারীর মৃত্যু ঘোষণা করা হয়। তাকে মর্গে একটি ব্যাগ দিয়ে মুড়িয়ে রাখা হয়। হঠাৎ ব্যাগে মোড়ানো অবস্থায় চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন তিনি। এ সময় ওই নারী হাঁটবেন বা তাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য উচ্চস্বরে নোটিস করতে থাকেন।
পোলিশ সংবাদপত্রকে তার পরিবার ও পারিবারিক চিকিৎসক জানান, তারা বিস্মিত। ওই নারীর এক ভাইপো জানান, বৃহস্পতিবার সকালে তার চাচীর হৃদস্পন্দন ও শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এরপর চিকিৎসক এসে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন। মৃত্যু সার্টিফিকেটও লেখা শেষ করেন তিনি। দুইদিন সময় নিতে তার মরদেহ পাশের একটি মর্গের হিমঘরে রাখা হয়।
চিকিৎসক উইয়েলসা ক্র্যাজি এক টিভি চ্যানেলকে বলেন, আমি নিশ্চিত তিনি মারা গিয়েছিলেন। কিন্তু যখন শুনলাম তিনি বেঁচে ফিরেছেন, তখন আমি তো হতবাক। আমি বুঝতে পারছি না, আসলে কী ঘটেছে। তার হৃদস্পন্দন ও শ্বাস-প্রশ্বাস একেবারেই ছিল না। পরে অবশ্য চিকিৎসক তার মৃত্যু সার্টিফিকেট প্রত্যাহার করে নেন।

পুরুষের নাম ও বেশ ধরে একাধিক নারীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠতায় জড়িয়েছেন…
স্বামীর সঙ্গে যৌন মিলনে নারাজ স্ত্রী৷ অথচ পরপুরুষের সঙ্গে অবাধে…
গ্রামবাসী তাদের নাম দিয়েছেন 'সৌর শিশু'। অদ্ভুত রোগে আক্রান্ত তারা।…
মানুষ শখের বশে মজা করে সেলফি তুলে থাকেন। যা সবারই…
এও কি সম্ভব! গুলি লাগল গায়ে তার পরেও জীবিত এক… 