বৃহস্পতির 'চাঁদে'-ই কি ভিনগ্রহীর বাস?
বিখ্যাত ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং একাধিকবার বলেছেন, মানুষ যেমন ভিনগ্রহে প্রাণের সন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে, তেমনই কোনো ভিনগ্রহের বাসিন্দারাও পৃথিবীর সন্ধান চালাচ্ছে। এমনকি তারা হয়তো পৃথিবীর খোঁজ পেয়েও গেছে। যে কোনো দিন পৌঁছে যাবে। স্টিফেন হকিংয়ের সেই ভবিষাৎবাণী ক্রমেই বাস্তবের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপাতেই প্রাণের সঙ্কেত পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সেই সঙ্কেত আদৌ সত্যি কিনা, তা যাচাই করছে নাসার বিজ্ঞানীরা।
স্টিফেন হকিংয়ের দাবি অনুযায়ী, ভিনগ্রহের বাসিন্দারা পৃথিবীর খোঁজ করছে কিনা, তা প্রমাণসাপেক্ষ হলেও, এই সুবিশাল ব্রহ্মাণ্ডে কোনো গ্রহ বা উপগ্রহে প্রাণ আছে, তা নিয়ে নিরন্তর গবেষণা চলছেই। তবে বৃহস্পতির উপগ্রহ ইউরোপায় প্রাণীর সঙ্কেত পেয়ে এবার একেবারে আঁটঘাট বেঁধেই মাঠে নামছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র 'নাসা'।
নাসা জানিয়েছে, ইউরোপার দক্ষিণ মেরুতে মাঝে মাঝেই জলের বিস্ফোরণ লক্ষ্য করা গেছে। ২০১২ সালে নাসার স্পেস টেলিস্কোপের কয়েকটি ছবিতে দেখা গেছে, ইউরোপায় সমুদ্রে তরল জল থাকার সম্ভাবনা প্রবল। আর জল থাকলে প্রাণীও থাকবে।
প্রাণের খবর নিশ্চিত করতে নাসার ইউরোপা মিশন-এর নাম 'ইউরোপা ক্লিপার'। এটি একটি স্যাটেলাইট যা ইউরোপাকে প্রদক্ষিণ করে ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাবে।

নিউইয়র্কের ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেমে বাংলাদেশ ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থেকে ১০ কোটি…
বিশ্বের সবচেয়ে বড় এয়ারক্রাফ্ট। ৮০-র দশকে সোভিয়েত ইউনিয়নের শাসনামলে এনটোনভ…
সম্প্রতি দুবাইয়ে এক জোড়া টায়ার বিক্রি হয়েছে ৪ কোটি টাকায়।…
আজও পৃথিবীতে কন্যা সন্তান এলে তেমন অভ্যর্থনা জোটে না। উল্টো…
'রাখে আল্লাহ, মারে কে?' জন্মের চারদিন পরই তার স্থান হয়েছিল… 