0 awesome comments!
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি
তুমি সুন্দর তাই চেয়ে থাকি প্রিয়, একি মোর অপরাধ। কবি কাজী নজরুল ইসলামের মোহময় গান।
চারপাশের সকল সৌন্দর্যের বাঁকে রয়েছে যেমন ছন্দ, তেমনি তার পানে চেয়ে থাকাটা মনের প্রেমময় এক লয়। আর এ-দোষে দুষ্ট হওয়াটাও নিষ্পাপ অপরাধের তাল। ছন্দ-তাল-লয় মিলেই তো হয় সুর।
সেই সুর মনে আনন্দ জাগায়, ঠোঁটের কোণে হাসির কণা ফুটিয়ে তোলে। এ-হাসি মোহনীয় স্বপ্নের সৃষ্টি করে। মোনালিসার অপরূপ হাসি মিডিয়াখ্যাত।
সেই সঙ্গে যদি নজরুল-প্রেম মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়, তবে তার মাদকতাও হাস্যোজ্জ্বল হয়ে ওঠে। আজতক নজরুল রচিত গান, কবিতা ও গল্প থেকে নির্মিত তিনটি নাটকে অভিনয় করেছেন মোনালিসা।
এ-বিষয়ে মোনালিসা বলেন, আশরাফি মিঠুর পরিচালনায় কবি নজরুলের ‘অজলা’, ছোট গল্প থেকে ‘পরী ও আজহারের গল্প’, পূজারিনী কবিতার নাট্যায়ন ‘নীলকণ্ঠ’ নাটকে অভিনয় করেছি।
নজরুলের কাজ করতে গিয়ে মনে হয়েছে তিনি তাঁর যুগের চেয়েও আধুনিক। তাঁর মধ্যে কালজয়ের ভাবনা রয়েছে। একজন নজরুল ভক্ত হিসেবে তাঁর সাহিত্য ও সঙ্গীত আমায় অনুপ্রাণিত ও আবেগাপ্লুত করে।’
এ-যে নজরুল। তাঁর রচনায় যে উন্মাদনা রয়েছে, তা কেউই এড়িয়ে যেতে পারবে না। কবি নজরুলের ‘মোর ঘুম ঘোরে এলে মনোহর’, ‘মোর না মিটিতে আশা’, ‘আজ মধুর বাঁশি’র মতো হৃদয়কাড়া গীতে পাগল মোনালিসা।
কিছুটা অবসর, একটু সময়- তাও নজরুলের গান ও কবিতার সান্নিধ্য পেলে মনের গহিনে হারিয়ে যান তিনি। তারপরও দুঃখবোধ তাকে তাড়িত করে। কেন যে এ প্রজন্ম নজরুলকে নিয়ে এতোটা ভাবে না?
মোনালিসা বলেন, ‘এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা কবির সাহিত্য ও সঙ্গীতের অর্থ, অনুভূতি ও বক্তব্যকে ধরতে পারে না। তারা নজরুলের কাজের ব্যাপারেও তেমন জানে না।
আরো খারাপ লাগে এই দেখে যে, এ-দেশে বছরের পর বছর তাঁর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে হাতেগোনা গুটিকয় কাজ হয়, তাও কিছু কাজ মানের প্রশ্নে জর্জরিত। দর্শক হিসেবেও আমি তেমন মজা পাই না।
আমার মনে হয়, এ-প্রজন্মের হৃদয়ে নজরুল ভাবনা জাগাতে আর নজরুল সম্পর্কে জানাতে মিডিয়ার কর্মরতদের পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কবি নজরুলের জীবন ও কাজ সুন্দরভাবে তুলে ধরলে সংস্কৃতি আরো সমৃদ্ধ হবে।
আর আমরা যারা শিল্পী, তারাও নজরুলের কাজ বেশি বেশি করতে পারবো।’ এরই পথ ধরে এ দেশে নজরুল চর্চা বেড়ে যাক শতগুণ।
চারপাশের সকল সৌন্দর্যের বাঁকে রয়েছে যেমন ছন্দ, তেমনি তার পানে চেয়ে থাকাটা মনের প্রেমময় এক লয়। আর এ-দোষে দুষ্ট হওয়াটাও নিষ্পাপ অপরাধের তাল। ছন্দ-তাল-লয় মিলেই তো হয় সুর।
সেই সুর মনে আনন্দ জাগায়, ঠোঁটের কোণে হাসির কণা ফুটিয়ে তোলে। এ-হাসি মোহনীয় স্বপ্নের সৃষ্টি করে। মোনালিসার অপরূপ হাসি মিডিয়াখ্যাত।
সেই সঙ্গে যদি নজরুল-প্রেম মিলেমিশে একাকার হয়ে যায়, তবে তার মাদকতাও হাস্যোজ্জ্বল হয়ে ওঠে। আজতক নজরুল রচিত গান, কবিতা ও গল্প থেকে নির্মিত তিনটি নাটকে অভিনয় করেছেন মোনালিসা।
এ-বিষয়ে মোনালিসা বলেন, আশরাফি মিঠুর পরিচালনায় কবি নজরুলের ‘অজলা’, ছোট গল্প থেকে ‘পরী ও আজহারের গল্প’, পূজারিনী কবিতার নাট্যায়ন ‘নীলকণ্ঠ’ নাটকে অভিনয় করেছি।
নজরুলের কাজ করতে গিয়ে মনে হয়েছে তিনি তাঁর যুগের চেয়েও আধুনিক। তাঁর মধ্যে কালজয়ের ভাবনা রয়েছে। একজন নজরুল ভক্ত হিসেবে তাঁর সাহিত্য ও সঙ্গীত আমায় অনুপ্রাণিত ও আবেগাপ্লুত করে।’
এ-যে নজরুল। তাঁর রচনায় যে উন্মাদনা রয়েছে, তা কেউই এড়িয়ে যেতে পারবে না। কবি নজরুলের ‘মোর ঘুম ঘোরে এলে মনোহর’, ‘মোর না মিটিতে আশা’, ‘আজ মধুর বাঁশি’র মতো হৃদয়কাড়া গীতে পাগল মোনালিসা।
কিছুটা অবসর, একটু সময়- তাও নজরুলের গান ও কবিতার সান্নিধ্য পেলে মনের গহিনে হারিয়ে যান তিনি। তারপরও দুঃখবোধ তাকে তাড়িত করে। কেন যে এ প্রজন্ম নজরুলকে নিয়ে এতোটা ভাবে না?
মোনালিসা বলেন, ‘এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা কবির সাহিত্য ও সঙ্গীতের অর্থ, অনুভূতি ও বক্তব্যকে ধরতে পারে না। তারা নজরুলের কাজের ব্যাপারেও তেমন জানে না।
আরো খারাপ লাগে এই দেখে যে, এ-দেশে বছরের পর বছর তাঁর জন্ম ও মৃত্যুবার্ষিকীতে হাতেগোনা গুটিকয় কাজ হয়, তাও কিছু কাজ মানের প্রশ্নে জর্জরিত। দর্শক হিসেবেও আমি তেমন মজা পাই না।
আমার মনে হয়, এ-প্রজন্মের হৃদয়ে নজরুল ভাবনা জাগাতে আর নজরুল সম্পর্কে জানাতে মিডিয়ার কর্মরতদের পদক্ষেপ নেয়া উচিত। কবি নজরুলের জীবন ও কাজ সুন্দরভাবে তুলে ধরলে সংস্কৃতি আরো সমৃদ্ধ হবে।
আর আমরা যারা শিল্পী, তারাও নজরুলের কাজ বেশি বেশি করতে পারবো।’ এরই পথ ধরে এ দেশে নজরুল চর্চা বেড়ে যাক শতগুণ।
Published in
Banglatainment