মৃত্যুর পরও ফিরে পাবেন প্রাণ
আর মাত্র কয়েকটা বছর। তারপর নাকি মরা মানুষও নাকি জীবিত করে তুলবে তারা। আপনি মরবেন না। আজীবন বেঁচে থাকতে পারবেন। এমনই এক এদ্ভুত দাবি করছে এক সংস্থা। তারা বলছে, আজীবন বেঁচে থাকতে গেলে মৃত্যুর আগে মস্তিষ্কটাকে তুলে দিতে হবে তাদের হাতে। তারপরই মিলবে অমরত্বের চাবিকাঠি। বিষয়টা বেশ গোলমেলেও বটে।
ব্যক্তির নাম জশ বকানেগরা। তাঁর সংস্থা হুমাই এর প্রধান কাজ হলো মানুষকে অমর করে তোলা। সেই কাজে নাকি অনেকটা এগিয়েছে সংস্থা। ২০৪৫ এর মধ্যেই যাবতীয় কাজ শেষ হয়ে যাবে। এরপরই আসল খেলা। মস্তিষ্ক দান করলেই এ যাত্রা অমর হয়ে যাবেন যে কোনও ব্যক্তি। কিন্তু, কীভাবে ? তার উত্তর দিয়েছেন স্বয়ং অমরত্বের লোভ দেখানো বকানেগরা। তাঁর সংস্থা এক ধরনের রোবট তৈরি করবে। সেই রোবটটি তৈরি হবে মানুষের দেহাংশ ও ইলেক্ট্রনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে। কিন্তু, রোবটের মস্তিষ্ক থাকবে না।
এবার ধরা যাক যদুবাবু অমর হতে চান। তাঁকে কী করতে হবে ? মৃত্যুর আগেই স্বেচ্ছামৃত্যুকে বরণ করে নিতে হবে। আরও সহজ করে বললে, হুমাই এর হাতে তুলে দিতে হবে নিজের মস্তিষ্ক। সচল মস্তিষ্ক তুলে নিয়ে তা ভরে দেওয়া হবে ওই রোবটের মাথায়।
তাহলেই কেল্লাফতে, মাংস ও যন্ত্রপাতির মিশেলে পাওয়া এক নতুন শরীর নিয়ে হেসেখেলে জীবন কাটিয়ে দেবেন যদুবাবু। আর মরার ভয় পেতে হবে না। রক্ত মাংসের শরীরে থাকা মস্তিষ্কের যাবতীয় সু ও বদবুদ্ধি অক্ষত থাকবে নতুন শরীরে। তাহলে আর চিন্তা নেই। মোদ্দা কথাটা হল, আজীবন বাঁচতে হল একবার মরুন।

গৌতম বুদ্ধ পরমার্থের সন্ধানে ঘর ছেড়েছিলেন। মহাত্মা মনীষীদের গৃহত্যাগের বর্ণনা…
পৃথিবীতে বিচিত্রের শেষ নেই। অবাক হলেও সত্যি । চীনের কিছু…
কাজের চাপ, টেনশন থেকে মুক্তি পেতে সপ্তাহের শেষে কয়েক ঘণ্টা…
মুখোশ পড়া একটা মুখ। গাড়ির স্টিয়ারিংয়ে হাত। মুখোশটাও চেনা চেনা।…
সি এ অনিল কুমার নামের এক কৃষককে বিয়ে করলেন কেরলের… 