স্ত্রীর ১০টি গুণ
কম বেশি সব মেয়েদেরই স্বপ্ন থাকে বিয়ের পর নিজেকে একজন ভালো স্ত্রী প্রমাণ করার। শ্বশুরবাড়িতে ও স্বামীর কাছে নিজেকে একজন চমৎকার বউ এবং স্ত্রী হিসাবে প্রমাণ করার জন্য আমাদের সমাজে মেয়েদের চেষ্টার ত্রুটি থাকে না। তবে একজায়গায় গোল বাঁধে, আর সেটা হলো অনেকেই বুঝে উঠতে পারেন না ঠিক কোন কাজগুলো করাটা জরুরী কিংবা কোন কাজগুলো তাকে সহায়তা করবে এখন ভালো স্ত্রী হিসাবে স্বীকৃতি পেতে। জানতে চান ব্যাপারগুলো?
বাসা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন
নিজের বাসাটা খুব সুন্দর করে গুছিয়ে রাখুন। বাসায় বাচ্চা থাকলে সবকিছু নষ্ট করবে এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু আপনার দায়িত্ব হল সব কিছু খেয়াল করে গুছিয়ে রাখা। বাইরে থেকে আসার পর যদি সব কিছু পরিপাটি আর গোছানো থাকে তখন এমনিতেই সবার মন ভালো হয়ে যায়। দেখবেন আপনার নিজেরও ভালো লাগবে। নিজে না পারলে কাজের লোক দিয়ে হলেও বাসাটা সুন্দর রাখুন।
নিজেকে প্রস্তুত করুন
যদি গৃহিণী হয়ে থাকেন, তাহলে সারাদিন পর আপনার স্বামী বাসায় আসার আগে নিজেকে প্রস্তুত করুন। কিছুটা সময় নিয়ে সুন্দরভাবে রেডি করুন নিজেকে। কারণ তিনি সারাদিন অফিসে অনেক কাজ করেছেন এবং সবকিছু মিলিয়ে মানসিক চাপ থাকেই, তাই বাসায় আসার পর চাইবেন একটু ভালো থাকতে। তাই আপনি যদি সুন্দর ভাবে থাকেন তার মন এমনিতেই ভালো হয়ে যাবে আপনাকে দেখে। আর চাকরিজীবী হলে আর কিছু না হোক, একটি হাসি দিয়ে দিনশেষে তার সাথে প্রথম দেখাটা করুন।
সুযোগ পেলে তার পছন্দের খাবার রান্না করুন
প্রতিদিন তো আর ভালো ভালো খাবার রান্না করা যায় না, কিন্তু যখন যাই রান্না করবেন বাড়ির সবার পছন্দ মিলিয়েই রান্না করুন। আর ছেলেরা এমনিতেই খুব ভোজনরসিক হয়ে থাকেন। বাড়িতে যত কাজের লোক থাকুক, নিজের স্ত্রীর হাতের এটা-ওটা রান্না খেতে তাঁরা খুব ভালোবাসেন। একটু কষ্ট না হয় করলেনই প্রিয় পুরুষের জন্য।
সন্তানদের সঠিকভাবে শিক্ষা দিন
একজন স্ত্রী তখনই কোনো পুরুষের চোখে আদর্শ স্ত্রী হয়ে ওঠেন, যখন তিনি হতে পারেন আদর্শ মা। এবং মনে রাখবেন সন্তানের ভবিষ্যত কিন্তু আপনার হাতেই। তাই সন্তানের দিকে মনোযোগটা দিন সবচাইতে বেশী।
অপ্রয়োজনীয় কাজ করা থেকে বিরত থাকুন
দুজনে কতটা সময়ই বা একসাথে পান বলুন? তিনি চাকরি করেন, হয়তো আপনিও। কিংবা ব্যস্ত থাকেন সংসার নিয়ে। এক্ষেত্রে যেটুকু সময় একসাথে থাকবেন, তখন কোনো অপ্রয়োজনীয় কাজ করবেন না। নিজের সম্পূর্ণ সময় ও মনোযোগ তাঁকে দিন।
যে কাজগুলো কখনোই করবেন না
দিনশেষে স্বামী বাসায় আসার সাথে সাথেই তার সাথে ঝামেলার কোনো কিছু নিয়ে আলাপ-আলোচনা শুরু করবেন না। যেমন- রাতে ফিরতে কেন দেরি হল, তার কোনো একটা কিছু করতে ভুল হয়েছে, ফোন করেনি কেন, জানায়নি কেন আসতে যে দেরি হবে ইত্যাদি। এই সমস্ত কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। পরে ঠা-া মাথায় বলবেন, বাসায় ঢোকার সাথে সাথেই ঝাঁপিয়ে পড়বেন না।
তার কথা শুনুন
হ্যাঁ, পুরুষেরা কথা বলেন কম। বিশেষ করে স্ত্রীর কাছে অনেক কিছুই চেপে যান তাঁরা। কেন? কারণ মেয়েদের স্বভাব হলো কিছু না শুনেই রিঅ্যাক্ট করা। এই কাজটি করবেন না। শান্ত মাথায় স্বামীর মনের কথা শুনুন, তার সাথে সুখ-দুঃখ ভাগ করে নিন।
তাকে কিছুটা সময় নিজের মত থাকতে দিন
সারা সপ্তাহ কাজ করার পর ছুটির দিনে তাকে তার নিজের মতো করে থাকতে দিন। কেন ঘুরতে যেতে চাচ্ছেন না, কেন শপিং অথবা খাওয়াতে নিয়ে গেলেন না, বাচ্চাদের কেন ঘুরাতে নিয়ে যান না এইসব অভিযোগ না করাই ভালো। কারণ বেশ কিছুদিন টানা কাজ করার পর মানুষ একটু বিশ্রাম নিতে চায়, নিজের মত করে কিছুটা সময় পার করতে চায়। তাই সমস্ত অভিযোগ করা থেকে দূরে থাকুন।
শান্তিময় পরিবেশ বজায় রাখুন
কখনো অকারনে ঝগড়া করবেন না। স্বামীকে অযথা সন্দেহ করবেন না কোনো ভুল ছাড়া। সবসময় নিজের সংসারটাকে শান্তিময় রাখুন। আপনিও ভালো থাকবেন সেও ভালো থাকবে। নিজেদের মধ্যে ভালোবাসা বাড়বে।
নিজের জায়গা বুঝে সবকিছু করুন
কথায় আছে অ মড়ড়ফ রিভব ধষধিুং শহড়ংি যবৎ ঢ়ষধপব! বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই। তাই যখন যাই করবেন তা বুঝেশুনে করুন। এমন কোনো কাজ করে ফেলবেন না যাতে করে আপনার এবং আপনার স্বামীর মর্যাদাহানি হয়। নিজের শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোর সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখুন। তাদের কোনো দোষ বা ভুল নিয়ে স্বামীর সাথে আলাপ না করাই ভালো।

পুরুষের প্রতি নারীদের আকর্ষণের রহস্য নাকি লুকিয়ে রয়েছে কণ্ঠস্বরের মধ্যে।…
লাল রংয়ের পোষাক ও নরম সোলের জুতো ছিল তাঁর পায়ে।…
ইংল্যান্ডের লিঙ্কনশায়ার কাউন্টির এক দম্পতি দু বছরে দুইবার এক মিলিয়ন…
সবার চোখে তখন জল। মাত্র একদিনের শিশুকে তখন কবর দেওয়া…
শৌচালয় নয়, আপনার হাতের মোবাইলই সবচেয়ে বেশি নোংরাময় একটি বস্তু।… 